রবিবার, ১৫ই জুন ২০২৫, ৩১শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • সন্ধ্যার মধ্যে যেসব অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
  • ইসরায়েলের হামলায় ৭৮ ইরানি নিহত
  • ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের কফিনে শেষ পেরেক
  • মিয়ানমারে পাচারকালে সার ও এনার্জি ড্রিংক্সসহ আটক ৬
  • বরিশালে মেলা ও যাত্রার প্যান্ডেল ভাঙচুরের পর অগ্নিসংযোগ
  • তেহরানের বিমানবন্দরে জ্বলছে আগুন
  • দেশের গণতন্ত্রের জন্য সুসংবাদ
  • সংস্কার, বিচার ও সংবিধান প্রণয়নে ব্যর্থ হলে নির্বাচনে যাব না
  • আইসিটি শিক্ষায় ফ্রিল্যান্সিং-এআই যুক্ত করার পরিকল্পনা
  • মৃত্যুর আগে কারিশমার প্রাক্তন স্বামীর ‘রহস্যময় পোস্ট’ ঘিরে আলোচনা

ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের কফিনে শেষ পেরেক

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
১৪ জুন ২০২৫, ১৫:৫৭

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে অনুষ্ঠিত ঐতিহাসিক বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য "কফিনে শেষ পেরেক"।

এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, দেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল ও অন্তর্বর্তী সরকারের শীর্ষ নেতার মধ্যকার এ বৈঠক ছিল একটি টার্নিং পয়েন্ট। “এই বৈঠক প্রমাণ করেছে, ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য সময় শেষ। এটি একপ্রকার গেম ওভার,” বলেন শফিকুল।

প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক যুক্তরাজ্য সফর সম্পর্কে প্রেস সচিব জানান, অধ্যাপক ইউনূস ব্রিটেনের রাজা তৃতীয় চার্লসের কাছ থেকে একটি মর্যাদাপূর্ণ সম্মাননা গ্রহণ করেছেন এবং রাজা চার্লসের সঙ্গে ৩০ মিনিটের একান্ত বৈঠক করেছেন। তিনি দাবি করেন, এটি গত বছরের জুলাই থেকে শুরু হওয়া রাজনৈতিক রূপান্তরের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি।

শফিকুল আরও জানান, যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি (এনসিএ) বাংলাদেশের একজন শীর্ষ রাজনৈতিক নেতার ঘনিষ্ঠ সহযোগীর মালিকানাধীন প্রায় ১৭০ মিলিয়ন ডলারের ৩২০টি সম্পত্তি জব্দ করেছে। “এটি এনসিএর ইতিহাসে একক বৃহত্তম সম্পত্তি জব্দের ঘটনা,” উল্লেখ করেন তিনি।

তিনি বলেন, “এই পদক্ষেপ দুর্নীতিগ্রস্ত রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী ও কর্মকর্তাদের জন্য একটি স্পষ্ট বার্তা। এটি অধ্যাপক ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে সম্পদ পুনরুদ্ধার প্রচেষ্টার একটি বড় অগ্রগতি।”

শফিকুল জানান, সফরকালে ব্রিটিশ মন্ত্রী, সংসদ সদস্য ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশি প্রতিনিধিদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়, যা ভবিষ্যতে আরও গভীর সহযোগিতার ভিত্তি তৈরি করেছে।

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, এই অভিজ্ঞতা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাজে লাগানো যাবে। পাশাপাশি, সফরকালে রোহিঙ্গা সংকট নিয়েও কিছু ইতিবাচক অগ্রগতি হয়েছে বলে জানান তিনি।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর