সোমবার, ৯ই জুন ২০২৫, ২৬শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ওয়ারেন্ট না থাকায় আবদুল হামিদকে গ্রেপ্তার করা হয়নি
  • গত অর্থবছরকে ছাড়িয়ে গেছে ১১ মাসের রপ্তানি আয়
  • ভোটারদের নিয়ে নিজেই শপথ পড়ে চেয়ারে বসে পড়ব
  • টাঙ্গাইলে মহাসড়কে ডাকাতি
  • রাজশাহীতে ৫৭ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
  • মানুষকে দু-মুঠো খাওয়ার নিশ্চয়তা দেওয়ার দল বিএনপি
  • করাচিতে জেল ভেঙ্গে পালিয়েছে দুই শতাধিক কয়েদি
  • আগামী বিশ্বকাপের জন্য ভারতের চার ভেন্যু চূড়ান্ত, পাকিস্তান খেলবে কোথায়?
  • সমান্তরাল বিষাদ
  • চাকরিপ্রার্থীদের জন্য গুগলের নতুন এআই টুল ‘ক্যারিয়ার ড্রিমার

হাসনাত আবদুল্লাহ

আমরা একসঙ্গে মিলেমিশে এ দেশ গড়ব

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
২৬ মে ২০২৫, ১১:০৩

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, বিগত ১৫ বছর দেশের মানুষ ভোট দিতে পারেনি। দেশের নেতারা টাকা পাচার করে দুর্নীতি করে, লুটপাট করে। আর আমাদের দেশের ভোটাররা তাদের ভোট বিক্রি করে দেয়। এক হাজার টাকা দিয়ে ভোট বিক্রি হয়।

আপনারা যদি ভোট বিক্রি করে নেতা বানান, তাহলে তাদের কাছ থেকে কেমনে আপনাদের সঙ্গে থাকার প্রত্যাশা করেন।

তিনি বলেন, যারা চাঁদাবাজি করে না, টেন্ডারবাজি করে না। যারা জনগণের কল্যাণে রাজনীতি করবে, আপনারা তাদেরকে ভোট দেবেন। তখন আপনারা তাদেরকে বলতে পারবেন।

আমরা একসঙ্গে মিলেমিশে এদেশ গড়ব।

রবিবার (২৫ মে) রাতে চট্টগ্রামের পটিয়া থানার মোড় চত্বরে আয়োজিত পথসভায় এসব কথা বলেন হাসনাত আবদুল্লাহ।

পথসভায় এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারাসহ কেন্দ্রীয় সংগঠক ও পটিয়ার সংগঠক এবং ছাত্র প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে চট্টগ্রামের প্রথম আন্দোলন পটিয়া থেকেই শুরু হয়েছিল।

যখন মানুষ কথা বলতে ভয় পেত তখন বীর চট্টলার মধ্যে পটিয়ার মানুষই জীবনকে হাতে নিয়ে রাস্তায় নেমে এসেছিল। পটিয়াবাসী আপনারা যেমন সংগ্রাম-লড়াইয়ে আগে থাকেন, তেমনিভাবে আপনাদের কাছে আমাদেরও প্রত্যাশা থাকবে, সামনে আপনাদের কিন্তু অনেক বেশি দায়িত্ব রয়েছে।

তিনি আরো বলেন, এখনো সংকট প্রতিনিয়ত দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে। প্রতিনিয়ত আমাদের মাঝে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টা করা হয়। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আমরা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করেছি, কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে আমাদের মাঝে বিভাজন দেখা দিচ্ছে।

আমরা বিভাজন চাই না, আমরা যাতে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে পারি সেভাবে এগিয়ে যেতে হবে।

চট্টগ্রামের বেশ কয়েকজন উপদেষ্টা চট্টগ্রামের মানুষ। তারপরও কেন চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়কের এ করুণ অবস্থা। সড়ক বিভাগের দায়িত্বে থাকার পরও যদি আপনাদের সিঙ্গেল লাইন রাস্তা থাকে তাহলে সেটা পটিয়াবাসীর জন্য দুর্ভাগ্য। আপনাদের উচিত সমন্বিতভাবে দাবি উত্থাপন করা, যাতে করে এ সড়ক দ্রুত প্রশস্ত করা হয়।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর