মঙ্গলবার, ২০শে মে ২০২৫, ৫ই জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ক্ষমতার সাথে নীতির নেগোসিয়েশন সাদেক হোসেন খোকার উত্তরসূরীর মানায় না
  • যেভাবে ধৈর্যই বদলে দিতে পারে আপনার জীবন!গবেষকের বর্ণনা
  • ১৪ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
  • প্রবাসীদের জন্য বিশাল সুখবর দিলো ইতালির দূতাবাস
  • চাকরির সুযোগ কমছে আবারও বেড়েছে দেশে বেকারত্বের হার
  • ঢাকাসহ ১৮ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা নদীবন্দরে সতর্কতা
  • পাকিস্তানে লস্কর নেতাকে গুলি করে হত্যা
  • বন্ধ হচ্ছে না ‘মব সন্ত্রাস’ বাড়ছে আতঙ্ক-উদ্বেগ
  • নগর ভবন এলাকা ‘ব্লকেড’, উপদেষ্টা আসিফের পদত্যাগ দাবি
  • কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানবজাতির ভবিষ্যৎ- আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ

মোদির বক্তব্য নিয়ে আবারও ভারত-পাকিস্তানে তোলপাড়

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
১২ মে ২০২৫, ১৫:৪২

যুদ্ধবিরতির পর নরেন্দ্র মোদির একটি বক্তব্য সামনে এসেছে, যা ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের মধ্যে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি নিজ দেশের সেনাবাহিনীর উদ্দেশ্যে বলেন, “পাকিস্তানের প্রতিটি পদক্ষেপের প্রতি ভারতের প্রতিক্রিয়া আরও জোরালো হওয়া উচিত।”

পাকিস্তানে ভারতের সাম্প্রতিক হামলার পর মোদির এই বক্তব্য প্রকাশ্যে আসে। মূলত, ভারতের ওই হামলার জবাবে পাকিস্তান বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্রসহ অন্যান্য অস্ত্র ব্যবহার করে পাল্টা হামলা চালায়। পাল্টাপাল্টি এই হামলার মধ্যেই গত শনিবার দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করা হয়।

ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতির পরও উত্তেজনা প্রশমিত হয়নি। ভারতের সরকারি সূত্রে বলা হয়েছে, “অপারেশন সিন্ধুর” কাজ এখনো শেষ হয়নি এবং সন্ত্রাসবাদের মোকাবেলায় ভারতের প্রতিক্রিয়া এখন থেকে এক নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।

মোদি সেনাবাহিনীকে কড়া ভাষায় নির্দেশ দিয়ে বলেন, “ওহা সে গলি চলেগি, ইহা সে গোলা চলেগা।” অর্থাৎ, “ওদিক থেকে যদি গুলি চালানো হয়, তবে এদিক থেকে গোলা ছোড়া হবে।” ভারতীয় সূত্রগুলো এটিকে একটি কৌশলগত মোড় পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত হিসেবে উল্লেখ করেছে, বিশেষ করে ভারতের বিমানঘাঁটিতে পাকিস্তানের হামলার পরিপ্রেক্ষিতে।

এর আগে, ভারত “অপারেশন সিন্ধু” নামে একটি সামরিক অভিযান চালিয়ে পাকিস্তানের কয়েকটি স্থানে আক্রমণ করে। ভারতীয় যুদ্ধবিমান থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য অস্ত্র ব্যবহার করে এই হামলা চালানো হয়। ভারতের মতে, এই অভিযানের মাধ্যমে পাকিস্তান সীমান্তে গোলাবর্ষণ ও ড্রোন হামলার যথাযথ জবাব দেওয়া হয়েছে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর