রবিবার, ২০শে এপ্রিল ২০২৫, ৬ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • বাংলাদেশ–পাকিস্তান সম্পর্ক পুনরুজ্জীবনের প্রথম ধাপ
  • দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ১২ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
  • ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
  • তেজগাঁওয়ে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
  • চাটমোহরে শিশু জুঁই হত্যা ও ধর্ষণের প্রতিবাদে মানববন্ধন
  • বর্ষবরণে রমনায় মানুষের ঢল
  • রমনার বটমূলে সুরের মূর্ছনায় নতুন বছরকে বরণ
  • মেঘনা আলমের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কিছু অভিযোগ আছে
  • সকাল থেকে সোহরাওয়ার্দীতে মানুষের ঢল
  • ব্যবসার জন্য সেরা জায়গা বাংলাদেশ

ড. ইউনূস

সমালোচনায় বিচলিত নয় সরকার, কারও কণ্ঠরোধ করবে না

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৭:৩৮

অন্তর্বর্তী সরকার কোনো সমালোচনায় বিচলিত নয় জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা সমালোচনাকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। সরকার দেশে কারও কণ্ঠরোধ করবে না।

যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) নিউ ইয়র্কের একটি হোটেলে শীর্ষস্থানীয় মানবাধিকার সংগঠনের বেশ কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা দেখা করতে এলে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ড. ইউনূস বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার তার কর্মকাণ্ডের যেকোনো সমালোচনাকে স্বাগত জানাবে। সরকার দেশে মানবাধিকার ও বাকস্বাধীনতা সমুন্নত রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

বৈঠকে জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থান এবং শেখ হাসিনার দীর্ঘ স্বৈরশাসনের সময় সংঘটিত নৃশংসতা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিচার ও জবাবদিহিতা নিয়ে আলোচনা হয়।

এ সময় মানবাধিকার কর্মকর্তারা স্বৈরশাসকের সময় সম্পাদিত প্রায় তিন হাজার বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের অধিকতর তদন্তের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। তারা নিরাপত্তা খাতের সংস্কার, সাইবার নিরাপত্তা আইন প্রত্যাহার ও নির্বিঘ্নে ন্যায়বিচার প্রাপ্তি এবং শেখ হাসিনার স্বৈর-শাসনামলে বলপূর্বক গুমের শিকার ব্যক্তিদের আটক কেন্দ্রের কার্যক্রমের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার আহ্বান জানান।

বৈঠকে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মহাসচিব অ্যাগনেস ক্যালামার্ড বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত একটি শক্তিশালী বার্তা পাঠানো যে, এটি এক নতুন বাংলাদেশ।

প্রফেসর ইউনূস কীভাবে পূর্বের স্বৈরাচারী শাসনামলে নাগরিকদের স্বাধীনতা ও মানবাধিকার হরণ করা হয়েছিল এবং তার সরকার দেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় এ পর্যন্ত কী করেছে- তা সংক্ষিপ্তভাবে বর্ণনা করেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার ও প্রাতিষ্ঠানিক পরিবর্তনের জন্য তার সরকার পুলিশ সংস্কার সংক্রান্ত একটি কমিশনসহ বেশ কয়েকটি কমিশন গঠন করেছে।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর