সোমবার, ২১শে এপ্রিল ২০২৫, ৭ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • খুলনা নগরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, নেতা-কর্মীদের খুঁজছে পুলিশ
  • ভাত খাওয়ার সময় যুবদলকর্মীকে গুলি করে হত্যা
  • বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে
  • আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
  • বাংলাদেশ–পাকিস্তান সম্পর্ক পুনরুজ্জীবনের প্রথম ধাপ
  • দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ১২ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
  • ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
  • তেজগাঁওয়ে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
  • চাটমোহরে শিশু জুঁই হত্যা ও ধর্ষণের প্রতিবাদে মানববন্ধন
  • বর্ষবরণে রমনায় মানুষের ঢল

শপথ নিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
১৫ জুলাই ২০২৪, ১৫:৫৪

নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন খড়গা প্রসাদ শর্মা ওলি। স্থানীয় সময় সোমবার তিনি শপথ নেন। এর আগে রোববার দেশটির প্রেসিডেন্ট রাম চন্দ্র পাউডেল তাকে নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা দেন। ৭২ বছর বয়সী কেপি শর্মা দেশটির কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান। এবার তার দল মধ্য-বামপন্থি নেপালি কংগ্রেস পার্টির সঙ্গে জোট সরকার গঠন করেছে।

এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো নেপালের প্রধানমন্ত্রী হলেন কেপি শর্মা ওলি। প্রেসিডেন্ট রাম চন্দ্র পাউডেলের কাছে শপথ গ্রহণের সময় তিনি বলেন, আমি, কেপি শর্মা ওলি দেশ ও জনগণের নামে অঙ্গীকার করছি যে আমি সংবিধানের প্রতি অনুগত থাকব... এবং প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আমার দায়িত্ব পালন করব।

২০১৫ সালে প্রথমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হন কেপি শর্মা। তিনি ২০১৮ সালে পুনর্নির্বাচিত হন। এছাড়া ২০২১ সালে দেশটির পার্লামেন্টে অস্থিরতা বিরাজ করলে তাকে স্বল্প সময়ের জন্য প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়।

তার পূর্বসূরি এবং প্রাক্তন জোট সরকারের মিত্র পুষ্প কমল দাহাল গত শুক্রবার আস্থা ভোটে হেরে গেছেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের মাত্র ১৮ মাস পরেই তাকে এই পদ থেকে সরে দাঁড়াতে হলো।

নেপালের পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভসে (এইচওআর) আসন রয়েছে ২৭৫টি। কোনো প্রধানমন্ত্রী আস্থাভোটে জিতে ক্ষমতা ধরে রাখতে গেলে প্রয়োজন হয় কমপক্ষে ১৩৮টি ভোট।

গত শুক্রবারের আস্থাভোটে উপস্থিত ২৫৮ আইনপ্রণেতার মধ্য থেকে মাত্র ৬৩টি ভোট পেয়েছেন পুষ্প কমল দহল। তার বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন ১৯৪ জন আইনপ্রণেতা। আর একজন ভোটদানে বিরত ছিলেন।

ওলির নেতৃত্বেই নব্বইয়ের দশকে নেপালে রাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে গেরিলা যুদ্ধ শুরু করে মাওবাদীরা। দীর্ঘ গৃহযুদ্ধ পরিস্থিতির পর দেড় দশক আগে নেপাল থেকে রাজতন্ত্রের অবসান হয়। তারপর থেকেই রাজনৈতিক অস্থিরতার শিকার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশটি।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর