রবিবার, ২৪শে নভেম্বর ২০২৪, ৯ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • অক্টোবরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৭৫ জন নিহত
  • বোয়ালখালীতে আগুনে ৫ বসতঘর পুড়ে ছাই
  • ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমবিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি কেলি রদ্রিগেজ
  • প্রথমবার সচিবালয়ে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • এস আলমের ঋণ জালিয়াতি, কেন্দ্রিয় ব্যাংকের ১৩ জনকে তলব
  • সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ড. ইউনূসের ভিশনের দিকে তাকিয়ে যুক্তরাজ্য: ক্যাথরিন ওয়েস্ট
  • ২০২৫ সালে সরকারি নির্মাণে পোড়া ইট ব্যবহার বন্ধ হবে
  • নাম ও পোশাক বদলাচ্ছে র‌্যাব
  • গণহত্যা মামলায় ৮ পুলিশ কর্মকর্তাকে গ্রেফতারের নির্দেশ

প্রথম রাউন্ড থেকেই বিদায় নাদালের

খেলা ডেস্ক

প্রকাশিত:
২৮ মে ২০২৪, ১০:৫৭

১৪ বারের ফ্রেঞ্চ ওপেনের শিরোপা উঠেছে তার হাতে। বলা হয়ে থাকে ক্লে কোর্টের অবিসংবাদিত রাজা তিনি। সব মিলিয়ে রোলাঁ গাঁরোয় ১১৬ ম্যাচ খেলে হেরেছেন তিনি মোটে চারটি। কিন্তু সেখানেই রাফায়েল নাদাল হেরে গেলেন প্রথম রাউন্ডেই।

সোমবার (২৭ মে) আলেকজান্ডার জেরেভের কাছে স্প্যানিশ তারকা থামলেন ৬-৩, ৭-৬ (৭-৫), ৬-৩ ব্যবধানে।

ম্যাচের শুরু থেকেই বড্ড অচেনা ছিলেন নাদাল। জেরেভের সঙ্গে কোনোভাবেই পেরে ওঠতে পারছিলেন না। প্রথম সেটে হেরে যান সহজেই। দ্বিতীয় লড়াইয়ের চেষ্টা করেও ঘুরে দাঁড়াতে পারেননি। প্রথম দুই সেট হারার পরও নাদালের প্রত্যাবর্তনের গল্প অহরহ। কিন্তু এবার হলো না তেমন! ৩৭ বছর বয়সী এই স্প্যানিশ তারকা হারই মেনে নিলেন জেরেভের কাছে।

গ্র্যান্ড স্ল্যাম ক্যারিয়ারে এর আগে কেবল দুবারই প্রথম রাউন্ড থেকে বাদ পড়েছিলেন। কিন্তু সেটা যে ফ্রেঞ্চ ওপেনেও তা কজনই বা ভেবেছিলেন। রোঁলা গাঁরোয় সবমিলিয়ে এটি তার চতুর্থ হার। গত আসরে খেলেননি ইনজুরি ছিল বলে। এরপর উইম্বলডন, ইউএস ওপেন ও অস্ট্রেলিয়ান ওপেনেও খেলতে পারেননি। লম্বা সময় পর ফেরাটা সুখকর হলো না ২২ গ্র্যান্ড স্ল্যামজয়ীর।

তাহলে কি প্রিয় কোর্টে শেষ ম্যাচটা খেলে ফেললেন ৩৭ বছরের নাদাল? টুর্নামেন্টের শুরুর আগেও এ ব্যাপারে শতভাগ নিশ্চয়তা দেননি তিনি। তবে আগেই ইঙ্গিত দিয়েছেন চলতি মৌসুম শেষে গুডবাই জানাতে পারেন প্রতিযোগিতা টেনিসকে।

হারের পর নাদাল অবশ্য তেমন কিছুই বললেন না। আবার তা উড়িয়েও দিলেন না, ‘বলাটা কঠিন, আমি জানি না, এটাই শেষবার কি না। সত্যি বলতে, আমি নিশ্চিত নই। যদি এটাই শেষবার হয়ে থাকে, তাহলে বলব আমি তা উপভোগ করেছি। আজ যে অনুভূতি হচ্ছে তা ভাষায় বর্ণনা করা কঠিন। এ জায়গাটিকে (রোঁলা গাঁরো) আমি সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি।’

আগামী জুনে ৩৮-এ পা দেবেন নাদাল। লাল দুর্গে তার আবার ফেরাটা হয়তো প্রায় অসম্ভব। কিন্তু রাজার এমন বিদায় কেইবা মনে রাখতে চায়!


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর