মঙ্গলবার, ২২শে এপ্রিল ২০২৫, ৯ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • বাংলাদেশি নই বলা টিউলিপ বাংলাদেশের এনআইডি-পাসপোর্টধারী
  • প্লাস্টিক দূষণে বছরে ১ লাখ সামুদ্রিক প্রাণীর মৃত্যু
  • ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর করতে আগ্রহী চীন
  • ফের গাজাবাসীকে সমর্থন, যা বললেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি
  • চরম দরিদ্র ও গরিবের শ্রেণিবিভাজন
  • বিশ্ব ধরিত্রী দিবস আজ
  • ভারতীয় নারীদের মার্শাল আর্টে ফিরিয়ে আনছেন ‘মীনাক্ষী আম্মা’
  • ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা করল হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়
  • সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেলের সাক্ষাৎ
  • হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

অর্থের বিনিময়ে ভুয়া সনদ তৈরির অভিযোগে দুজন গ্রেপ্তার

ডেস্ক রির্পোট

প্রকাশিত:
৯ মে ২০২৪, ১৭:৫৬

অর্থের বিনিময়ে ভুয়া জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি), ভুয়া জন্মনিবন্ধনসহ বিভিন্ন ধরনের নকল সনদ তৈরি করে সরবরাহ করার অভিযোগে একটি চক্রের দুজন গ্রেপ্তার হয়েছেন। তাঁরা হলেন নির্বাচন কমিশনের সাবেক ডাটা এন্ট্রি অপারেটর জামাল উদ্দিন ও তাঁর সহযোগী লিটন মোল্লা। গত মঙ্গলবার (৭ মে) লিটন মোল্লাকে বাগেরহাট এবং জামাল উদ্দিনকে পাবনা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

আজ বৃহস্পতিবার (৯ মে) দুপুরে ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (সিটিটিসি) মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেন, চক্রটি তথ্য জালিয়াতি করে বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নজরদারি করতে গিয়ে এই চক্রের সন্ধান পাওয়া যায়। দীর্ঘদিন পর্যবেক্ষণের পর দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জামাল উদ্দিন নির্বাচন কমিশনে ডাটা এন্ট্রি অপারেটর ছিলেন। তাঁর সহায়তায় লিটন মোল্লা নির্বাচন কমিশন সার্ভার থেকে এনআইডি–সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করতেন।

সিটিটিসির প্রধান বলেন, চক্রটি অর্থের বিনিময়ে জাল এনআইডি প্রদান, হারানো এনআইডির অনুলিপি তৈরি, এনআইডির তথ্য সংশোধন, জন্মনিবন্ধনের ডিজিটাল কপি ও নাম সংশোধন, কোভিড-১৯–এর টিকা কার্ড ও টিন (টিআইএন) সার্টিফিকেটের ভুয়া অনুলিপি তৈরি করে সরবরাহ করত।

চক্রের সদস্যরা এ ধরনের কাজের বিনিময়ে গুরুত্ব অনুযায়ী তিন হাজার টাকা পর্যন্ত নিতেন। পুলিশ কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান বলেন, হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে তাঁরা গ্রাহক সংগ্রহ করতেন। অর্থ নিতেন মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর