শনিবার, ২৩শে নভেম্বর ২০২৪, ৮ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমবিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি কেলি রদ্রিগেজ
  • প্রথমবার সচিবালয়ে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • এস আলমের ঋণ জালিয়াতি, কেন্দ্রিয় ব্যাংকের ১৩ জনকে তলব
  • সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ড. ইউনূসের ভিশনের দিকে তাকিয়ে যুক্তরাজ্য: ক্যাথরিন ওয়েস্ট
  • ২০২৫ সালে সরকারি নির্মাণে পোড়া ইট ব্যবহার বন্ধ হবে
  • নাম ও পোশাক বদলাচ্ছে র‌্যাব
  • গণহত্যা মামলায় ৮ পুলিশ কর্মকর্তাকে গ্রেফতারের নির্দেশ
  • আজারবাইজানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে সিঙ্গাপুরের সহায়তা চান প্রধান উপদেষ্টা

‘পুতিন বিশ্বাসঘাতকদের কখনই ক্ষমা করবেন না’

আন্তর্জাতিক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
২৫ জুন ২০২৩, ১৯:৫১



রাশিয়া ও ওয়াগনার গ্রুপের মধ্যকার চলমান সংকটকে একটি ‘প্রকৃত দ্বিধা’ বলে অভিহিত করেছেন সিএনএনের সাবেক মস্কো ব্যুরো প্রধান জিল ডগার্টি।

ওয়াগনার গ্রুপের প্রধান ইয়েভজেনি প্রিগোজিনের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, যদিও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রিগোজিনকে সরে যেতে বলেছেন।

কিন্তু তিনি (পুতিন) বিশ্বাসঘাতকদের ক্ষমা করেন না।
মার্কিন নিউজ চ্যানেল সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ডগার্টি বলেন, যদিও প্রিগোজিনকে বেলারুশে যেতে বলেছেন পুতিন। কিন্তু ক্রেমলিনের কাছে ওয়াগনার প্রধান ‘বিশ্বাসঘাতকই’ রয়ে গেছেন।

তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, এটি একটি সত্যিকারের দ্বিধা। প্রিগোজিন যেখানেই থাকুন না কেন, যতক্ষণ পর্যন্ত তিনি নিজের মতো আচরণ করছেন, তার কোনো ধরনের সমর্থন আছে, ততক্ষণ তিনি হুমকিস্বরূপ। ’

‘আমি মনে করি, এই ঘটনা পুতিন কখনই ক্ষমা করবেন না। ’

ডগার্টি বলেছেন, ‘রোস্তভ-অন-ডনের সড়কে যখন অশান্তি হয়েছিল, তখন পুতিন মস্কোয় অবস্থান করছিলেন। ওইসময় তাকে একজন শক্তিশালী নেতার মতো দেখায়নি। পুতিনকে সত্যিই দুর্বল দেখাচ্ছিল। ’

যখন বাইরের কেউ রাশিয়ার নেতৃত্ব পতনের চেষ্টা করছে, তখন দেশটির জনগণ উল্লাস করছে- এ বিষয়ে সিএনএনের সাবেক এই সংবাদকর্মী জানান, ‘এটি যাই হোক না কেন, পুতিনের জন্য সত্যিই খারাপ খবর। ’

প্রসঙ্গত, ওয়াগনারের সৈন্যরা শনিবার ভোরে রোস্তভ-অন-ডন শহরে প্রবেশ করে এবং আঞ্চলিক সামরিক কমান্ড দখল করে নেয়। শনিবারের বিদ্রোহে দিনের বেশিরভাগ সময়, দক্ষিণ রাশিয়ান শহরটি ওয়াগনারের বিদ্রোহের কেন্দ্রে ছিল।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর