সোমবার, ২৫শে নভেম্বর ২০২৪, ১১ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অবসরপ্রাপ্তদের নিয়োগ করা হবে
  • আবারও যাত্রাবাড়ী মোড় অবরোধ ব্যাটারি রিকশাচালকদের
  • অক্টোবরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৭৫ জন নিহত
  • বোয়ালখালীতে আগুনে ৫ বসতঘর পুড়ে ছাই
  • ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমবিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি কেলি রদ্রিগেজ
  • প্রথমবার সচিবালয়ে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • এস আলমের ঋণ জালিয়াতি, কেন্দ্রিয় ব্যাংকের ১৩ জনকে তলব
  • সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ড. ইউনূসের ভিশনের দিকে তাকিয়ে যুক্তরাজ্য: ক্যাথরিন ওয়েস্ট
  • ২০২৫ সালে সরকারি নির্মাণে পোড়া ইট ব্যবহার বন্ধ হবে

উচ্ছেদ হবে ঢাকার ৫০০ অবৈধ ইটভাটা

ডেস্ক রির্পোট

প্রকাশিত:
২৪ জানুয়ারী ২০২৪, ১৭:১৫

ঢাকার চারপাশের ৫০০ অবৈধ ইটভাটা আগামী ১০০ দিনের মধ্যে উচ্ছেদ করা হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।

বুধবার সচিবালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত ম্যারি মাসদুপুইয়ের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি একথা জানান।

মন্ত্রী বলেন, বায়ুদূষণ কমাতে ১০০ দিনের কর্মসূচি হিসেবে ঢাকার চারপাশের ৫০০ অবৈধ ইটভাটা উচ্ছেদ করা হবে।

তিনি জানান, ঢাকার চারপাশে অবৈধ ইটভাটার সংখ্যা ১ হাজার। আর সারা দেশে আছে ২ হাজার অবৈধ ইটভাটা। ধীরে ধীরে সব ধ্বংস করা হবে।

মন্ত্রী বলেন, বায়ুদূষণ বন্ধ করতে হলে রাজনৈতিক সদিচ্ছা জরুরি। যেটা এত দিন ছিল না, যারা বায়ুদূষণের জন্য দায়ী, তাদের কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া হবে না।

বাড়ি নির্মাণ ক্ষেত্রে বা বালু-সিমেন্ট পরিবহণ, গাড়ির ধোঁয়া নিয়ন্ত্রণে ক্ষেত্রে কী ব্যবস্থা নেবেন- এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, এজন্য আমাদের সিটি করপোরেশন আছে তাদের সহায়তা আমাদের নিতে হবে।

তিনি জানান, খোলা ট্রাকে করে ঢাকা শহরে বালু-সিমেন্ট বহন করলে জরিমানার পরিমাণ বাড়ানো হবে। এ ছাড়া ঢেকে না রেখে নতুন ভবন নির্মাণ করলে জরিমানার পরিমাণ বাড়ানো হবে।

সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, গাড়ির ধোঁয়া নিয়ে আমাদের বিআরটিএ আছে। যেসব গাড়ির ফিটনেস নেই তাদের বিরুদ্ধে তো আমরা ব্যবস্থা নিতে পারব না। শব্দদূষণ বিষয়েও বিআরটিএ দেখে।তবে এটা কার্যকর করার দায়িত্ব শুধু আমাদের না সবার দায়িত্ব।

ফ্রান্সের সঙ্গে কী আলোচনা হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও ফ্রান্সের মধ্যে যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আছে তার একটা অন্যতম দিক হচ্ছে জলবায়ু ও পরিবেশ নিয়ে। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট যখন বাংলাদেশে এসেছিলেন তখন বলে গিয়েছিলেন একটা জলবায়ু অভিযোজন চুক্তি ফ্রান্স ও বাংলাদেশের মধ্যে করতে আগ্রহী। আজকে আমরা মূলত সেই চুক্তির মধ্যে কোন বিষয়গুলো থাকবে, কোন বিষয় অগ্রাধিকার দেওয়া হবে- সেটি নিয়ে আলোচনা করেছি।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর