প্রকাশিত:
২০ জুন ২০২৩, ১২:১৯
নগরে এবার ১০টি স্থানে বসছে কোরবানির পশুর হাট। ইতোমধ্যে সাগরিকা, বিবিরহাট ও মইজ্জ্যারটেক পশুর হাটে আসতে শুরু করেছে গরু।
আগামী দুই-একদিনের মধ্যে জমে উঠবে এসব পশুর হাট। তবে নগরের খামারগুলোতে বেচাকেনা জমজমাট।
অনলাইন প্লাটফর্ম ও ফেসবুকেও সরব খামারিরা। এই সব খামারে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রজাতির বাহারি নামে সব গরু-মহিষ নজর কাড়ছে সবার। পশুর হাটের ভিড় ও ঝুঁকি এড়াতে অনেক ক্রেতা আগাম গরু কিনছেন। শহরাঞ্চলে লালন পালনে অসুবিধা থাকায় বেশিরভাগ ক্রেতা খামারেই রেখে যাচ্ছেন।
খামারিরা বলছেন, কোরবানি ঈদে চট্টগ্রামবাসীর প্রথম পছন্দ ‘রেড চিটাগাং’ গরু । এই গরুকে চট্টগ্রামের বিশেষ জাতের লাল বিরিষও বলা হয়। আকারে ছোট হলেও গরুগুলো দেখতে সুন্দর এবং সতেজ। এসব গরুর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো এগুলো লাল বর্ণের। এছাড়া নেপালি গীর, দেশাল, শাহী ওয়াল, পাকড়া, ফ্রিজিয়ান, ইন্ডিয়ান গরু, ব্রাহমা অন্যান্য গরুর চাহিদা রয়েছে বাজারে।
দুই নম্বর গেইট এলাকার জেএমজি এগ্রোর স্বত্বাধিকারী আবিদ ইকবাল বলেন, এবার বড় ছোট মিলিয়ে ৭০টির মতো গরু লালন পালন করা হয়েছে খামারে। ৪০টির মতো বিক্রি হয়ে গেছে। খামার থেকে গরু কিনতে কোনো ঝক্কি নেই। পুরো পরিবার এসে পছন্দমতো গরু কিনতে পারেন। দামও হাটের চেয়ে তুলনামূলক কম। এছাড়া লালন পালনে অসুবিধা থাকলে কোরবানির আগেরদিন পর্যন্ত খামারে গরু রাখতে পারবেন
এবার চট্টগ্রামে কোরবানির পশুর হাটে রোগাক্রান্ত এবং ক্ষতিকর ওষুধে মোটাতাজা করা প্রাণী বিক্রি বন্ধে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ৭৩টি মেডিক্যাল টিম কাজ করবে। জেলার স্থায়ী এবং অস্থায়ী মিলে ২২২টি হাটে দায়িত্বে থাকবে এসব মেডিক্যাল টিম।
মন্তব্য করুন: