সোমবার, ২৫শে নভেম্বর ২০২৪, ১০ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অবসরপ্রাপ্তদের নিয়োগ করা হবে
  • আবারও যাত্রাবাড়ী মোড় অবরোধ ব্যাটারি রিকশাচালকদের
  • অক্টোবরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৭৫ জন নিহত
  • বোয়ালখালীতে আগুনে ৫ বসতঘর পুড়ে ছাই
  • ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমবিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি কেলি রদ্রিগেজ
  • প্রথমবার সচিবালয়ে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • এস আলমের ঋণ জালিয়াতি, কেন্দ্রিয় ব্যাংকের ১৩ জনকে তলব
  • সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ড. ইউনূসের ভিশনের দিকে তাকিয়ে যুক্তরাজ্য: ক্যাথরিন ওয়েস্ট
  • ২০২৫ সালে সরকারি নির্মাণে পোড়া ইট ব্যবহার বন্ধ হবে

কুড়িগ্রামে ধরলা নদীর ভাঙ্গনে ৫০ একর ফসলি জমি নদী গর্ভে বিলীন

ভাঙ্গন প্রতিরোধে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

প্রকাশিত:
১৫ অক্টোবর ২০২৩, ১৬:১৪

কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার ধরলা ব্রীজ সংলগ্ন পাঁচগাছী ইউনিয়নের উত্তর নওয়াবশ এলাকায় ধরলা নদীর পূর্ব পার্শ্বে গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে প্রায় ৫০ একর ফসলি জমি, বিভিন্ন প্রজাতির গাছের ১০টি বাগান, সবজি ক্ষেতসহ বশতঃ বাড়ি। ধরলা নদীর ভাঙ্গন রোধে নদী তীরবর্তী এলাকার অসহায় দুঃস্থ মানুষজন ভাঙ্গন প্রতিরোধে সরকারি সহযোগিতার দাবীতে মানববন্ধন করেছে স্থানীয় এলাকাবাসী।


রোববার (১৫অক্টোবর) সকালে পাঁচগাছী এলাকার মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন সর্দার এর সভাপতিত্বে ধরলা নদীর ভাঙ্গন প্রতিরোধে সরকারি সহযোগিতার দাবীতে মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশ নেয় স্থানীয় কৃষক পনির উদ্দিন, তালেব মিয়া, মাছু শেখ, মনতাজ সর্দার, মির কাশেম, জোনা শেখ, কপিয়াল, ঈদু শেখ, আবুল ব্যাপারী সহ প্রায় ২ শতাধিক এলাকাবাসী।

ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন কর্মসূচিতে স্থানীয় এলাকাবাসী উপস্থিত থেকে নদী ভাঙ্গনরোধে সরকারের কার্যকর পদক্ষেপ কামনা করে। নদী ভাঙ্গন অব্যাহত গতিতে চলতে থাকলে আগামী কয়েক দিনের ব্যবধানে প্রায় ৫শ একর ফসলি জমি ধরলা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাবে।

আরাজী ভোগডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একটি মসজিদ সহ প্রায় ২ শতাধিক পরিবার নদী ভাঙ্গন হুমকির মুখে রয়েছে। স্থানীয় এলাকাবাসী মোফাজ্জল হোসেন সর্দার জানান, ধরলা নদীর ভাঙ্গন প্রতিরোধের জন্য ধরলা ব্রীজ থেকে যাত্রাপুর বাজার যাওয়ার সড়কটির নদী তীরে খরকুটো নামক রেস্তোরার পাশে একটি গ্রোয়েন বাঁধ সহ নদী তীরে ব্যারীবাঁধ নির্মাণ জরুরী হয়ে পড়েছে। এলাকাটি নদী ভাঙ্গনে বিলীন হলে যাত্রাপুর যাতায়াত সহ কয়েকটি ইউনিয়নের মানুষের চলাচলে দূর্ভোগ সৃষ্টি হবে।


স্থানীয় কৃষক মনতাজ সর্দার জানান, ইতোমধ্যে অনেক কৃষক নদী ভাঙ্গনের কারণে ফসলি জমি হারিয়ে নিঃশ্ব হয়েছে। আমরা আর কোন হতদরিদ্র মানুষের দূর্ভোগ দেখতে চাই না।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর