মঙ্গলবার, ২২শে এপ্রিল ২০২৫, ৮ই বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেলের সাক্ষাৎ
  • হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
  • ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বিকল মার্কিন রণতরী
  • ঢাকাসহ ১৪ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
  • আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
  • ভিসা জালিয়াতিতে জড়িতদের আজীবনের নিষিদ্ধ করবে যুক্তরাষ্ট্র
  • খুলনা নগরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, নেতা-কর্মীদের খুঁজছে পুলিশ
  • ভাত খাওয়ার সময় যুবদলকর্মীকে গুলি করে হত্যা
  • বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে

আওয়ামী লীগ নেতা হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

তছলিমুর রহমান, লক্ষ্মীপুর

প্রকাশিত:
১১ অক্টোবর ২০২৩, ১৩:৩৯

নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক কোষাধ্যক্ষ মো. ইউছুফ আলী ওরফে নিশাত সেলিম হত্যা মামলার পলাতক আসামি আব্দুর রহমান বাবুলকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।

মঙ্গলবার (১০অক্টোবর) রাতে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার ছ্যানী ইউনিয়নের দুর্লবপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বাবুল লক্ষ্মীপুরের সদর উপজেলার চরশাহী ইউনিয়নের তিতারকান্দি গ্রামের আব্দুল মজিদের ছেলে।


র‌্যাব-১১ এর নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মাহমুদুল হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, নিশাত সেলিম হত্যা মামলায় বাবলু গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত পলাতক আসামি। কিন্তু ঘটনার পর থেকেই তিনি পলাতক ছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরু আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।


র‌্যাব ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, সেলিম লক্ষ্মীপুরের তিতারকান্দি গ্রামের তাজুল ইসলামের ছেলে। কিন্তু তিনি নোয়াখালীতে বসবাস ও ব্যবসা-বাণিজ্য করতেন। তিনি নোয়াখালী আন্তঃজেলা বাস মালিক সমিতির সভাপতি ছিলেন। ২০১৪ সালের ২৭ জুলাই রাতে সেলিম জাকাতের কাপড় বিতরণ শেষে তিতারকান্দি গ্রামের বাড়ি থেকে মোটরসাইকেলযোগে নোয়াখালীর মাইজদির বাসায় যাচ্ছিলেন।

পথে সদর উপজেলার চরমটুয়া ইউনিয়নের মহতাপুর এলাকায় পৌঁছলে দুর্বৃত্তরা তার গলা কেটে পালিয়ে যায়। পরে গোঙানির শব্দ পেয়ে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান। এ ঘটনায় নিহত সেলিমের স্ত্রী কোহিনুর বেগম বাদী হয়ে ২৭ জনকে আসামি করে সুধারাম থানায় হত্যা মামলা করেন। পুলিশ তদন্ত শেষে ৪৩ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে। বাবুলসহ অন্যান্য আসামিরা যোগসাজশে সেলিমকে হত্যা করেন। তিনি চার্জশিট ভুক্ত আসামি।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর