সোমবার, ৭ই অক্টোবর ২০২৪, ২২শে আশ্বিন ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • সেপ্টেম্বরে সড়কে প্রাণ গেল ৪২৬ জনের
  • পূর্বাঞ্চলে বন্যায় ১৪ হাজার ৪২১ কোটি টাকার ক্ষতি: সিপিডি
  • অভিন্ন জলরাশি নীতিমালা না হলে বন্যাঝুঁকি আরও বাড়বে: রিজওয়ানা
  • ব্যাংক নোটে নতুন নকশা, বাদ যেতে পারে বঙ্গবন্ধুর ছবি
  • মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল ভিসা দেওয়ার আহ্বান ড. ইউনূসের
  • ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরীর মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক
  • সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল হবে: আসিফ নজরুল
  • বৈরী আবহাওয়া, উপকূলীয় অঞ্চলে নৌযান চলাচল বন্ধ
  • শহীদ পরিবারের পক্ষে আজ মামলা করবে নাগরিক কমিটি
  • ৪ বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

আওয়ামী লীগ নেতা হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

তছলিমুর রহমান, লক্ষ্মীপুর

প্রকাশিত:
১১ অক্টোবর ২০২৩, ১৩:৩৯

নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক কোষাধ্যক্ষ মো. ইউছুফ আলী ওরফে নিশাত সেলিম হত্যা মামলার পলাতক আসামি আব্দুর রহমান বাবুলকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।

মঙ্গলবার (১০অক্টোবর) রাতে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার ছ্যানী ইউনিয়নের দুর্লবপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বাবুল লক্ষ্মীপুরের সদর উপজেলার চরশাহী ইউনিয়নের তিতারকান্দি গ্রামের আব্দুল মজিদের ছেলে।


র‌্যাব-১১ এর নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মাহমুদুল হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, নিশাত সেলিম হত্যা মামলায় বাবলু গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত পলাতক আসামি। কিন্তু ঘটনার পর থেকেই তিনি পলাতক ছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরু আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।


র‌্যাব ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, সেলিম লক্ষ্মীপুরের তিতারকান্দি গ্রামের তাজুল ইসলামের ছেলে। কিন্তু তিনি নোয়াখালীতে বসবাস ও ব্যবসা-বাণিজ্য করতেন। তিনি নোয়াখালী আন্তঃজেলা বাস মালিক সমিতির সভাপতি ছিলেন। ২০১৪ সালের ২৭ জুলাই রাতে সেলিম জাকাতের কাপড় বিতরণ শেষে তিতারকান্দি গ্রামের বাড়ি থেকে মোটরসাইকেলযোগে নোয়াখালীর মাইজদির বাসায় যাচ্ছিলেন।

পথে সদর উপজেলার চরমটুয়া ইউনিয়নের মহতাপুর এলাকায় পৌঁছলে দুর্বৃত্তরা তার গলা কেটে পালিয়ে যায়। পরে গোঙানির শব্দ পেয়ে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান। এ ঘটনায় নিহত সেলিমের স্ত্রী কোহিনুর বেগম বাদী হয়ে ২৭ জনকে আসামি করে সুধারাম থানায় হত্যা মামলা করেন। পুলিশ তদন্ত শেষে ৪৩ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে। বাবুলসহ অন্যান্য আসামিরা যোগসাজশে সেলিমকে হত্যা করেন। তিনি চার্জশিট ভুক্ত আসামি।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর