রবিবার, ২৪শে নভেম্বর ২০২৪, ১০ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অবসরপ্রাপ্তদের নিয়োগ করা হবে
  • আবারও যাত্রাবাড়ী মোড় অবরোধ ব্যাটারি রিকশাচালকদের
  • অক্টোবরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৭৫ জন নিহত
  • বোয়ালখালীতে আগুনে ৫ বসতঘর পুড়ে ছাই
  • ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমবিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি কেলি রদ্রিগেজ
  • প্রথমবার সচিবালয়ে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • এস আলমের ঋণ জালিয়াতি, কেন্দ্রিয় ব্যাংকের ১৩ জনকে তলব
  • সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ড. ইউনূসের ভিশনের দিকে তাকিয়ে যুক্তরাজ্য: ক্যাথরিন ওয়েস্ট
  • ২০২৫ সালে সরকারি নির্মাণে পোড়া ইট ব্যবহার বন্ধ হবে

জুনাইদ আহমেদ পলক

ফ্রিল্যান্সারদের আয়ে উৎ‌সে কর দিতে হবে না

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৭:৫৯

তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, ফ্রিল্যান্সারদের আয়ের উপর কোনো উৎ‌সে কর দিতে হবে না। আয়কর মুক্ত থাকবে ফ্রিল্যান্সিং খাত।

প্রতিমন্ত্রী শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর একটি হোটেলে ফেলিসিটি ইন্টারনেট ডাটা সেন্টারের উদ্যোগে আয়োজিত ‘বিএফএসআই ক্লাউড এবং সাইবার সিকিউরিটি’ শীর্ষক নলেজ শেয়ারিং অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানান।

ফ্রিল্যান্সারদের আয়কর প্রসঙ্গে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিগত ১৪ বছরে প্রযুক্তিবান্ধব আওয়ামী লীগ সরকার ফ্রিল্যান্সিং খাতের উন্নয়ন ও বিকাশে ফ্রিল্যান্সারদের জন্য প্রশিক্ষণ, উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি করতে অনুদান প্রদান, তাদের আইডিসহ নানামুখী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেছে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে সরকারের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করতে এবং ফ্রিল্যান্সারদের বিভ্রান্ত করতে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে। এমনকি তারা বাংলাদেশ ব্যাংক, এনবিআর ও আমাকে নিয়ে অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক ও এনবিআরের সাথে কথা বলে আমি এ বিষয়ে নিশ্চিত হয়েছি ফ্রিল্যান্সারদের আয়ের উপর কোনো ধরনের উৎসে কর দিতে হবে না। তারা এর আওতার বাইরে থাকবে।

তিনি আরও বলেন, ফ্রিল্যান্সাররা দেশে রেমিটেন্স আনলে তাদেরকে ৪ শতাংশ ইনসেনটিভ দেওয়া হয়। যা দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখছে।

আই‌সি‌টি প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের নানা প্লাটফর্ম থে‌কে যে পরিমাণ ডেটা বর্তমানে বাংলাদেশে আসছে, সেগুলো যদি পুরোটা সংরক্ষণ করতে পারি, তাহলে বিলিয়ন ডলার বিজনেস অপোরচুনিটি তৈরি হবে।

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন-বিটিআরসির চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর শিকদার, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জি এস এম জাফর উল্লাহ, ফাইবার অ্যাট হোম লিমিটেডের চেয়ারম্যান মইনুল হক সিদ্দিকী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম বক্তব্য দেন।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর